রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার আর কোন বিকল্প নাই: ওমর ফারুক চৌধুরী নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ৯:০২ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৯ একুশ সংবাদ: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর প্রধানমন্ত্রী হবেন না বলে যে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সে বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী। তিনি বলেছেন যে, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আর কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশ যে উন্নয়নের অগ্রযাত্রার পথে চলছে, বঙ্গবন্ধুকন্যা ছাড়া সেই ধারাবাহিকতা ব্যাহত হতে পারে। যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং অগ্রযাত্রার আরেক নাম শেখ হাসিনা। তিনি না থাকলে এদেশে স্বৈরাচারের পতন হতো না। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা ছিলেন জন্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্ভব হয়েছে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জন্যই জাতির পিতার হত্যার বিচারের মধ্যে দিয়ে বাঙালী জাতির কলংক মোচন হয়েছে। ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন যে, আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেনার জন্য অনুরোধ করবো। তিনি শুধু বাংলাদেশে নন, সারাবিশ্বেই আজ প্রশংসিত। সারাবিশ্বেই বলা হচ্ছে যে, শেখ হাসিনার কারণেই বাংলাদেশে আজ উন্নয়ন ও অগ্রগতির মহাসড়কে প্রবেশ করেছে। তার নেতৃত্বেই এদেশ বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত হয়েছে। কাজেই তাকে ছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত থাকবে, এটা আমরা ভাবতেও পারিনা। তিনি বলেন ‘রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা না থাকলে ১২ লাখ রোহিঙ্গা। মানবিক বিপর্যয়ে পরতো। ওমর ফারুক চৌধুরী আরও বলেন, দেশ এবং জাতির স্বার্থে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবেন বলে আশা করছি আমরা। বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের গড় আয়ু বেড়েছে। আমরা তাকে অনুরোধ করবো যে, বাংলাদেশকে একটা টেকসই উন্নয়নের জায়গায় প্রতিস্থাপনের আগে তিনি যেন অবসরের সিদ্ধান্ত না নেন। মালয়েশিয়ার উন্নয়নের রূপকার মাহাথির মোহাম্মদের উদাহরণ টেনে ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন যে, ৯২ বছর বয়সেও মাহাথির আবারও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন। কাজেই আমাদের মনে হয় না যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবসরে যাওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়। কাজেই তিনি তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবেন বলে আমরা আশা করি। ওমর ফারুক চৌধুরী মনে করেন যে, কে সরকারে থাকবেন না থাকবেন, এটা জনগণের সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু জনগণের ক্ষমতায়ন এবং তাদের স্বপ্নপূরণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। /সিএইচ Comments SHARES রাজনীতি বিষয়: