ধানের শীষের ৩ প্রার্থীর ভোট বর্জন নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ১২:৩৮ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮ নিজস্ব প্রতিবেদক: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হতে না হতেই ভোট বর্জন করেছে ধানের শীষের ৩ প্রার্থী। ফরিদপুর-২, খুলনা-৫ ও কুমিল্লা-১১ আসনে ধানের শীষ প্রার্থীরা নানা অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের এ ঘোষণা দেন। রবিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। শামা ওবায়েদ অভিযোগ করেন, ‘এই আসনের ১২৩টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১০০টি কেন্দ্রে গতকাল রাতেই ভোট দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকালে যেসব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে সেসব কেন্দ্রে বিএনপির কোনো পোলিং এজেন্টকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।’ তবে, নগরকান্দার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. বদরুদ্দোজা বলেন,‘শামা ওবায়েদের ভোট বর্জনের ঘোষণা বর্জনের ঘোষণা সম্পর্কে তিনি জানেন না। গতরাতে শামা ওবায়েদ একটি কেন্দ্রের বিষয়ে অভিযোগ করেছিলেন যে সেখানে ভোট কাটা হচ্ছে। আমরা তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পাইনি।’ শামা ওবায়েদের সাথে ফরিদপুর-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সংসদ উপ-নেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াত নেতা ড. আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। রবিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন তিনি। ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে ভোটার, নেতাকর্মী এবং প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের বাধাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। এই আসনে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রেলমন্ত্রী মজিবুল হক। খুলনা-৫ (ফুলতলা-ডুমুরিয়া) আসনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মিয়া গোলাম পরওয়ার। রবিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ভোটগ্রহণ শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে তার এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পুলিশও ভোটারদের মুখ চিনে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। এ অবস্থায় নির্বাচন করা অসম্ভব।’ খুলনা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। #এএইচ Comments SHARES নির্বাচন বিষয়: