খিলগাঁওয়ে ‘ল্যাভেন্ডার ফুড’র নতুন আউটলেট

প্রকাশিত: ৪:১৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৩

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নতুন আউটলেট চালু করেছে ঐতিহ্যবাহী আর্টিসান বেকারি প্রতিষ্ঠান ‘ল্যাভেন্ডার ফুড’। বৃহস্পতিবার (২১ম সেপ্টেম্বর) বিকাল চারটায় প্রতিষ্ঠানটির নতুন এ শাখার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।

খিলগাঁওয়ের তালতলা পল্লীমা স্কুলের পাশে নতৃুন এ শাখা এই অঞ্চলের উন্নত বেকারি ফুডের চাহিদা মেটাবে বলেই আশা প্রকাশ করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও অতিথিবৃন্দ।

ডেপুটি ম্যানেজার এম মাইনুদ্দিন, গুনগত মান ও অভিনব স্বাদের গুণে ল্যাভেন্ডার ফুড এন্ড বেকারি অল্প সময়ের মাঝে পরিচিতি পায় ঢাকার অন্যতম আধুনিক বেকারি হিসেবে।

পণ্য প্রস্তুতকরণ থেকে শুরু করে পণ্য বিতরণ এর প্রতিটি পর্যায় রয়েছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ছোঁয়া। সময়ের পরিক্রমায় বেকারি পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, ল্যাভেন্ডার ফুড এন্ড বেকারি নিজস্ব আউটলেট এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন যাবৎ সরাসরি বাজারে বেকারি পণ্য সরবরাহ করে আসছে।

‘বর্তমানে, প্রতিষ্ঠানটি গুলশান, বেরাইদ, বাড্ডা ও মোহাম্মদপুর এলাকায় নিজস্ব তত্ত্বাবধায়নে আউটলেটের মাধ্যমে বেকারি পণ্য সরবরাহ করছে’ বলেন মাইনুদ্দিন।

ল্যাভেন্ডার ফুড

উদ্বোধনের পর আমন্ত্রিত শিশু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অতিথি ও কর্মকর্তাবৃন্দ

উল্লেখ্য, ল্যাভেন্ডার ফুড এন্ড বেকারি – অবিন্তা কবির ফাউন্ডেশনের একটি অংশ, যার উপার্জিত অর্থ থেকে ফাউন্ডেশনের সকল সমাজকল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের জীবনমান উন্নয়ন ও তাদের শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে অবিন্তা কবির ফাউন্ডেশন। অবিন্তা কবির ফাউন্ডেশন একটি স্বতন্ত্র সামাজিক সংগঠন হিসেবে যাত্রা শুরু করে অবিন্তা কবির এর মূল্যবোধ এর ভিত্তিতে।

বিশেষত, ‘অবিন্তা কবির ফাউন্ডেশন স্কুল’ – যা ফাউন্ডেশনের একটি উল্লেখযোগ্য প্রজেক্ট বর্তমানে শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত মেয়ে শিশুদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে জীবনমান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সকল শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

স্কুলটিতে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানসম্মত এবং উন্নত শিক্ষাপ্রদান এর পাশাপাশি দৈনন্দিন খাবার, বইপত্র, আবাসিক সুবিধা এবং অন্যান্য সহ-শিক্ষা সম্পূর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হয়ে থাকে। অবিন্তার আদর্শে অনুপ্রাণিত শিক্ষার্থীদের একটি সুন্দর ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এর আশায় স্কুলটি এগিয়ে যাচ্ছে। ল্যাভেন্ডার ফুড এন্ড বেকারি – ফাউন্ডেশন ও এর সংশ্লিষ্ট স্কুলের প্রধান অর্থের উৎস।

/এমএম/একুশনিউজ/

Comments