যে ‘বালিশ’ ব্যবহারে স্বাস্থ্যের ক্ষতি নেই নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ৫:৫৪ অপরাহ্ণ, মে ২৪, ২০১৯ ফিচার ডেস্ক: ফোম ব্যবহার না করে তুলার বালিশ ব্যবহার করাই ভালো। বালিশ বেশি উঁচু হবে না, আবার খুব নিচুও হবে না। এমনভাবে বালিশ ব্যবহার করতে হবে যেন মেরুদণ্ড সোজা থাকে। সাধারণত বালিশের উচ্চতা চার থেকে ছয় ইঞ্চি হতে পারে। তবে শারীরিক গঠন অনুযায়ী বালিশের উচ্চতা বাড়তে পারে। আমাদের দেশের বালিশগুলো সাধারণত শক্ত থাকে। এগুলো ব্যবহার করা ভালো। যদি কোনো কারণে বালিশ বেশি নরম হয়ে যায় তখন সেটি পরিবর্তন করতে হবে। শোয়ার সময় মেরুদণ্ডের অবস্থান যেন সোজা থাকে সেটি খেয়াল রাখতে হবে। যেসব বালিশে মাথা একেবারে ডুবে যায়, সেগুলোর ব্যবহারে মেরুদণ্ডের অবস্থান ঠিক থাকে না। এগুলো তেমন স্বাস্থ্যকরও নয়। সাধারণত আমরা তিনভাবে ঘুমাই। কেউ কাত হয়ে, কেউ চিত হয়ে এবং কেউ উপুড় হয়ে ঘুমাই। কাত হয়ে শুলে খেয়াল রাখতে হবে ঘাড় এবং কাঁধে যেন দূরত্ব থাকে। কাত হয়ে শুলে বালিশ একটু উঁচু হতে হবে। যেন মেরুদণ্ড একই লেভেলে থাকে। এ ক্ষেত্রে ভালো ঘুমের জন্য একটু শক্ত বালিশ ব্যবহার করাই ভালো। বালিশের উপকরণ প্রাকৃতিক হলে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো । ফোমের বালিশ বেশ নরম হলেও ঘুমানোর জন্য আরামদায়ক না। এধরনের বালিশ স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর। তাই তুলোর তৈরি বালিশই ভালো ঘুম এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়া বালিশের কভারের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে । কভার সুতি কাপড়ের হলে ভালো । চাদরের সাথে যেই কাপড় থাকে সেটা সাধারণত সুতি কাপড়ের হয় না । তুলোর বালিশকে নিয়মিত রোদে দেয়াটাও উচিৎ। এটা তুলোর জন্য ভালো আর এতে আপনার বালিশ আরামদায় হবে । এমএম/ Comments SHARES ফিচার বিষয়: বালিশ