নড়াইলে মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন অনুষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা দিচ্ছেন পুলিশ

প্রকাশিত: ৬:৪৪ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৯

উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি: নড়াইলে মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন অনুষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা দিচ্ছেন পুলিশ।  আজ বৃহস্পতিবার  মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন অনুষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা দিচ্ছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) এর সঠিক নির্দেশনা নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাহিদ ইসলাম (পিপিএম) ও মোহাম্মদ সরফুদ্দিন সদর সার্কেল নড়াইল (২১ ফেব্রুয়ারি) ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে আমাদের রক্ত বৃথা যায়নি। বাঙালির চেতনাকে ধারণ করে প্রজন্ম থেকে নতুন প্রজন্মে পৌঁছে যাচ্ছে শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সী নান শ্রেণি-পেশার মানুষের শহীদদের স্মরণানুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে।

প্রতিটি পাড়া মহল্লায় ভাষা শহীদদের স্মরণের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষসহ পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে ভাষা দিবসের তাৎপর্য ছড়িয়ে পড়ুক এমনটাই প্রত্যাশা। মায়ের ভাষা বাংলার জন্য যারা ১৯৫২ সালে জীবন দান করেছিলেন। সেই শহীদদেরকে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে মনের আবেগ আর ভালোবাসা দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন নড়াইলের পাড়া মহল্লায় অন্তত ৫ হাজার শহীদ মিনারে। শিশু-কিশোদের আবেগ ও ভালোবাসায় কলাগাছ ও ইট দিয়ে তৈরি করা এসব অস্থায়ী শহীদ মিনারে একুশে ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ১ মিনিটে ও সকালে শ্রদ্ধা জানায় শিশু-কিশোর ও অভিভাবকরা।

এর আগে গত এক সপ্তাহ ধরে পাড়া-মহল্লার শিশু কিশোরা আবেগ-ভালোবাসা দিয়ে কাঁদা-মাটি দিয়ে নিজেদের হাতে গড়ে তোলে শহীদ মিনার। অনেকে আবার কলাগাছ দিয়েও শহীদ মিনার তৈরি করে। এসম শহীদ মিনারে কাগজ ও রঙ দিয়ে সাজানো হয়।

নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সাথে আলাপকালে জানা গেছে, প্রতিবছরের মতো এবারও জেলার তিনটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে পাড়া মহল্লায় অন্তত ৫ হাজার অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করে শিশু-কিশোররা ২০ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা হতেই খিচুড়ি রান্না শুরু হয়। রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে রাত ১২টা ১ মিনিটে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এছাড়া দেশাত্মবোধক গানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অভিভাবক নাসরিন নাহার কনা বলেন, আমার সন্তানসহ পাড়ার শিশুরা প্রতিবছরই শহীদ মিনার তৈরি করে। এ বছরও ইট দিয়ে শহীদ মিনার তৈরি করে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে। আমরাও তাদের সাথে অংশগ্রহণ করি। শিশুদের এমন অনুষ্ঠানে আমরা উৎসাহ দেই এবং আমাদেরও অনেক ভালো লাগে। এভাবেই স্মরণানুষ্ঠানের মাধ্যমে মাতৃভাষা সম্পর্কে তাদের মাঝে চেতনা জাগ্রত হবে। ভাষা দিবস সম্পর্কে জানার আগ্রহ বাড়বে এবং দেশপ্রেমের সৃষ্টি হবে।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে আমাদের রক্ত বৃথা যায়নি। বাঙালির চেতনাকে ধারণ করে প্রজন্ম থেকে নতুন প্রজন্মে পৌঁছে যাচ্ছে শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সী নান শ্রেণি-পেশার মানুষের শহীদদের স্মরণানুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে। প্রতিটি পাড়া মহল্লায় ভাষা শহীদদের স্মরণের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষসহ পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে ভাষা দিবসের তাৎপর্য ছড়িয়ে পড়ুক এমনটাই প্রত্যাশা। মায়ের ভাষা বাংলার জন্য যারা ১৯৫২ সালে জীবন দান করেছিলেন। সেই শহীদদেরকে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে মনের আবেগ আর ভালোবাসা দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন নড়াইলের পাড়া মহল্লায় অন্তত ৫ হাজার শহীদ মিনারে। শিশু-কিশোদের আবেগ ও ভালোবাসায় কলাগাছ ও ইট দিয়ে তৈরি করা এসব অস্থায়ী শহীদ মিনারে একুশে ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ১ মিনিটে ও সকালে শ্রদ্ধা জানায় শিশু-কিশোর ও অভিভাবকরা।

এর আগে গত এক সপ্তাহ ধরে পাড়া-মহল্লার শিশু কিশোরা আবেগ-ভালোবাসা দিয়ে কাঁদা-মাটি দিয়ে নিজেদের হাতে গড়ে তোলে শহীদ মিনার। অনেকে আবার কলাগাছ দিয়েও শহীদ মিনার তৈরি করে। এসম শহীদ মিনারে কাগজ ও রঙ দিয়ে সাজানো হয়। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সাথে আলাপকালে জানা গেছে, প্রতিবছরের মতো এবারও জেলার তিনটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে পাড়া মহল্লায় অন্তত ৫ হাজার অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করে শিশু-কিশোররা ২০ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা হতেই খিচুড়ি রান্না শুরু হয়। রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে রাত ১২টা ১ মিনিটে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এছাড়া দেশাত্মবোধক গানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অভিভাবক নাসরিন নাহার কনা বলেন, আমার সন্তানসহ পাড়ার শিশুরা প্রতিবছরই শহীদ মিনার তৈরি করে। এ বছরও ইট দিয়ে শহীদ মিনার তৈরি করে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে। আমরাও তাদের সাথে অংশগ্রহণ করি। শিশুদের এমন অনুষ্ঠানে আমরা উৎসাহ দেই এবং আমাদেরও অনেক ভালো লাগে। এভাবেই স্মরণানুষ্ঠানের মাধ্যমে মাতৃভাষা সম্পর্কে তাদের মাঝে চেতনা জাগ্রত হবে। ভাষা দিবস সম্পর্কে জানার আগ্রহ বাড়বে এবং দেশপ্রেমের সৃষ্টি হবে।

বিআইজে/

Comments