বৃহত্তর চট্টগ্রামের ৩০ র‌্যাব-পুলিশ কর্মকর্তা পাচ্ছেন পিপিএম-বিপিএম পদক

প্রকাশিত: ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ৩১, ২০১৯

ইমরান হোসাইন, বিশেষ প্রতিবেদক: বৃহত্তর চট্টগ্রামে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সব প্রধানসহ ৩০ জন কর্মকর্তা পুলিশের সর্বোচ্চ পদক পিপিএম-বিপিএম পাচ্ছেন।

পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তিন পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার এবং র‌্যাব-৭ অধিনায়ক এ তালিকায় রয়েছেন।

গত বছর কর্মক্ষেত্রে সাহসিকতা, গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন এবং আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখায় এ বছর তাদের এ পদক দেয়া হচ্ছে।

গত ২৯ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপ-সচিব ফারজানা জেসমিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানা যায়। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ সেবা সপ্তাহ-২০১৯ উপলক্ষে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে এ পদক দেয়া হবে।

প্রজ্ঞাপনে থাকা তালিকা অনুযায়ী, অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) পাচ্ছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মাহাবুবুর রহমান, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা, নগর পুলিশের দক্ষিণ জোনের উপ পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান, র‌্যাব-৭ চট্টগ্রামের মেজর মেহেদী হাসান, উপ অধিনায়ক শাফায়াত জামিল ফাহিম, ল্যান্স কর্পোরেল মো. শহীদুল ইসলাম ও সৈনিক আরিফুল ইসলাম, কোতোয়ালী থানার পুলিশ কনস্টেবল রাসেল মিয়া। এছাড়া কঙবাজার জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) এবিএম মাসুদ হোসেনও বিপিএম পদক পাচ্ছেন। এ তালিকায় আরো রয়েছেন সন্দীপ থানার ওসি মো. শাহজাহান, টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও শিল্প পুলিশ-৩ এর কনস্টেবল মমিনুল ইসলাম।

অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পাচ্ছেন র‌্যাব-৭ এর অধিনায়ক ও র‌্যাব ১৫ এর ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমদ, র‌্যাব-৭ এর টেকনাফ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মির্জা শাহেদ মাহতাব, কনস্টেবল সাইফুল ইসলাম, রাঙামাটি জেলা পুলিশ সুপার আলমগীর কবীর, খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মো. আহমার উজ্জামান, বান্দরবান জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকির হোসেন মজুমদার, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উত্তর জোনের উপ পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক, পশ্চিম জোনের উপ পুলিশ কমিশনার ফারুক উল হক, বন্দর জোনের উপ পুলিশ কমিশনার হামিদুল আলম, বন্দর জোনের গোয়েন্দা বিভাগের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (এডিসি) ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের ইনচার্জ এএএম হুমায়ন কবির, সদরঘাট থানার ওসি মোহাম্মদ নেজাম উদ্দীন, পাহাড়তলী থানার ওসি সুদীপ কুমার দাশ, পাঁচলাইশ মডেল থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) আব্দুল মালেক, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের সীতাকুণ্ড সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শম্পা রাণি সাহা, কঙবাজার জেলার টেকনাফ মডেল থানার এসআই (নিরস্ত্র) শরিফুল ইসলাম এবং খাগড়াছড়ি জেলার এপিবিএন ও বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টারের সহকারী পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর।

/আরএ

Comments