মশা মারতে দুই সিটির ব্যয় সাড়ে ৫১ কোটি টাকা নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ১২:১৪ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৮, ২০১৯ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে (উত্তর-দক্ষিণ) মশা মারতে বছরে ব্যয় হচ্ছে ৫১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ব্যয় ২৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা, উত্তরে ব্যয় ২৩ কোটি টাকা। মজার ব্যাপার হলোÑ মশা মারতে কচুরিপানা পরিষ্কারের জন্য বছরে দুই সিটি করপোরেশন ব্যয় করছে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যার মধ্যে উত্তরের ব্যয় ১ কোটি টাকা। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বছরে অর্ধশত কোটি টাকা ব্যয় করেও মশা নিয়ন্ত্রণে না আসায় প্রশ্ন উঠেছেÑ এত অর্থ বরাদ্দ রাখা হলেও মশার বিস্তার কমছে না কেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, তা হলে কি মশা মারার নামে কোটি কোটি টাকা তছরুপ হয়েছে? মশা মারতে লোক দেখানও কার্যক্রম হিসেবে মাঝেÑ মধ্যে ফগিং ম্যাশিন দিয়ে নিম্নমানের ওষুধ দেওয়া হয়। এতে ব্যয় করা হয় সামান্য কিছু অর্থ। বাকি অর্থ ভাগবাটোয়ারার মাধ্যমে সিটি করপোরেশন কর্মকর্তাদের পকেটে যায় বলেও অভিযোগ তাদের। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, সদ্য বিদায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এই সিটিতে মশা মারতে বরাদ্দ রাখা হয় ২৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে মশার ওষুধ কেনা বাবদ বরাদ্দ ২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কচুরিপানা ও আগাছা পরিষ্কারের জন্য বরাদ্দ ৩০ লাখ টাকা। আর ফগার, হুইল, স্প্রে-মেশিন পরিবহন বাবদ বরাদ্দ রাখা হয় ২ কোটি টাকা। তা ছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মশক নিয়ন্ত্রণ যন্তপাতি ক্রয় বাবদ খরচ হয় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সব মিলে গত অর্থবছরে দক্ষিণ সিটিতে মশা মারতে ব্যয় করা হয় ২৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সূত্র জানা যায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে উত্তর সিটিতে মশা মারতে ব্যয় হয় ২১ কোটি টাকা। এর মধ্যে মশক ওষুধ কেনা বাবদ ব্যয় ১৮ কোটি টাকা। কচুরিপানা ও আগাছা পরিষ্কার বাবদ ব্যয় ১ কোটি টাকা। তা ছাড়া এই সিটিতে ফগার, হুইল ও স্প্রে-মেশিন পরিবহন বাবদ ব্যয় হয় ২ কোটি টাকা। আর মশক নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রপাতি ক্রয় বাবদ ব্যয় হয় ২ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে ঢাকা উত্তর সিটিতে মশা মারতে ব্যয় করা হয় ২৩ কোটি টাকা। এদিকে, মশা মারতে যে দুই সিটি করপোরেশন নিম্নমানের ওষুধ ব্যবহার করে তার প্রমাণ মিলেছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) গবেষণায়। আইসিডিডিআরবি ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৮ সালের মে মাস পর্যন্ত রাজধানীর ৮টি এলাকায় এডিস মশা নিয়ে গবেষণা-জরিপ চালায়। এতে দেখা যায়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওই সব এলাকায় ছিটানো ওষুধে মশা মরছে না। গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া জীবাণুবাহী এডিস এবং কিউলিক্স মশা ইতোমধ্যে ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। চারটি কীটনাশকের ক্ষেত্রে এডিস মশা ওষুধের প্রতিরোধী হয়ে ওঠার প্রমাণ পাওয়া গেছে। কিছু কিছু এলাকায় ডেল্টামেথ্রিন ও মেলাথিউন আংশিক প্রতিরোধী হওয়ার প্রমাণ মেলে। তবে বিন্ডিওক্রাব ব্যবহারে মশার মৃত্যু শতভাগ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে কিউলিক্স মশার ক্ষেত্রে প্রপোক্সারের কার্যকারিতা শতভাগ প্রমাণিত। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে এই ভারো ওষুধ ব্যবহার করা হয় না। তা ছাড়া আইসিডিডিআরবির তরফ থেকে উভয় সিটি করপোরেশনকে বিষয়টি জানানো হলেও তারা মশা মারার ওষুধ পরিবর্তনের উদ্যোগ নেয়নি। এ কারণেই এখন এডিস মশার এত বিস্তার ঘটেছে। আইসিডিডিআরবির ওই গবেষণা প্রতিবেদনের পর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন তাদের ব্যবহৃত ‘লিমিট লিকুইড ইনসেকটিসাইড’ নামের মশা মারার ওষুধটি এখন আর ব্যবহার করছে না। কারণ, এত দিন পর তারা জানতে পেরেছে, এটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় মানোত্তীর্ণ হয়নি। তারা ওই ওষুধ পরীক্ষা করিয়েছে তিন দফায়। প্রথম দফায় দেখা গেছে, মাত্র ২ শতাংশ মশা মরেছে, দ্বিতীয় দফায় ১৮ শতাংশ এবং তৃতীয় দফায় ৫০ শতাংশ। কোনো ওষুধে ৯০ শতাংশ মশা না মরলে সেটাকে মানোত্তীর্ণ বলা হয় না। তাহলে যে ওষুধে মাত্র ২ শতাংশ মশা মরে, সেটি ব্যবহার করা নয়ে জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সময়ের আলোকে বলেন, প্রথম বিষয় হচ্ছেÑ মশার যে হারে বিস্তার ঘটেছে তা দেখে বলাই যায়, যে ধরনের প্রস্তুতি থাকার দরকার ছিল দুই সিটি করপোরেশনের সে ধরনের প্রস্তুতি তাদের ছিল না এবং এখনও নেই। যদি মশা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া থাকত তাহলে এখন এডিস মশার এত বিস্তার ঘটত না। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিষয় হলোÑ বছরে যদি মশা মারতে অর্ধশত কোটি টাকারও বেশি ব্যয় করা হয় তাহলে তার প্রতিফলন আমরা দেখতে পাচ্ছি না কেন? যেভাবে মশার বিস্তার ঘটেছে তাতে বলা যেতেই পারেÑ দুই সিটি করপোরেশনে মশা মারার ক্ষেত্রে সম্পদের অপব্যবহার হঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে (উত্তর-দক্ষিণ) মশা মারতে বছরে ব্যয় হচ্ছে ৫১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ব্যয় ২৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা, উত্তরে ব্যয় ২৩ কোটি টাকা। মজার ব্যাপার হলোÑ মশা মারতে কচুরিপানা পরিষ্কারের জন্য বছরে দুই সিটি করপোরেশন ব্যয় করছে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যার মধ্যে উত্তরের ব্যয় ১ কোটি টাকা। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। বছরে অর্ধশত কোটি টাকা ব্যয় করেও মশা নিয়ন্ত্রণে না আসায় প্রশ্ন উঠেছেÑ এত অর্থ বরাদ্দ রাখা হলেও মশার বিস্তার কমছে না কেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, তা হলে কি মশা মারার নামে কোটি কোটি টাকা তছরুপ হয়েছে? মশা মারতে লোক দেখানও কার্যক্রম হিসেবে মাঝেÑ মধ্যে ফগিং ম্যাশিন দিয়ে নিম্নমানের ওষুধ দেওয়া হয়। এতে ব্যয় করা হয় সামান্য কিছু অর্থ। বাকি অর্থ ভাগবাটোয়ারার মাধ্যমে সিটি করপোরেশন কর্মকর্তাদের পকেটে যায় বলেও অভিযোগ তাদের। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, সদ্য বিদায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এই সিটিতে মশা মারতে বরাদ্দ রাখা হয় ২৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে মশার ওষুধ কেনা বাবদ বরাদ্দ ২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কচুরিপানা ও আগাছা পরিষ্কারের জন্য বরাদ্দ ৩০ লাখ টাকা। আর ফগার, হুইল, স্প্রে-মেশিন পরিবহন বাবদ বরাদ্দ রাখা হয় ২ কোটি টাকা। তা ছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মশক নিয়ন্ত্রণ যন্তপাতি ক্রয় বাবদ খরচ হয় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সব মিলে গত অর্থবছরে দক্ষিণ সিটিতে মশা মারতে ব্যয় করা হয় ২৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সূত্র জানা যায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে উত্তর সিটিতে মশা মারতে ব্যয় হয় ২১ কোটি টাকা। এর মধ্যে মশক ওষুধ কেনা বাবদ ব্যয় ১৮ কোটি টাকা। কচুরিপানা ও আগাছা পরিষ্কার বাবদ ব্যয় ১ কোটি টাকা। তা ছাড়া এই সিটিতে ফগার, হুইল ও স্প্রে-মেশিন পরিবহন বাবদ ব্যয় হয় ২ কোটি টাকা। আর মশক নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রপাতি ক্রয় বাবদ ব্যয় হয় ২ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে ঢাকা উত্তর সিটিতে মশা মারতে ব্যয় করা হয় ২৩ কোটি টাকা। এদিকে, মশা মারতে যে দুই সিটি করপোরেশন নিম্নমানের ওষুধ ব্যবহার করে তার প্রমাণ মিলেছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) গবেষণায়। আইসিডিডিআরবি ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৮ সালের মে মাস পর্যন্ত রাজধানীর ৮টি এলাকায় এডিস মশা নিয়ে গবেষণা-জরিপ চালায়। এতে দেখা যায়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওই সব এলাকায় ছিটানো ওষুধে মশা মরছে না। গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া জীবাণুবাহী এডিস এবং কিউলিক্স মশা ইতোমধ্যে ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। চারটি কীটনাশকের ক্ষেত্রে এডিস মশা ওষুধের প্রতিরোধী হয়ে ওঠার প্রমাণ পাওয়া গেছে। কিছু কিছু এলাকায় ডেল্টামেথ্রিন ও মেলাথিউন আংশিক প্রতিরোধী হওয়ার প্রমাণ মেলে। তবে বিন্ডিওক্রাব ব্যবহারে মশার মৃত্যু শতভাগ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে কিউলিক্স মশার ক্ষেত্রে প্রপোক্সারের কার্যকারিতা শতভাগ প্রমাণিত। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে এই ভারো ওষুধ ব্যবহার করা হয় না। তা ছাড়া আইসিডিডিআরবির তরফ থেকে উভয় সিটি করপোরেশনকে বিষয়টি জানানো হলেও তারা মশা মারার ওষুধ পরিবর্তনের উদ্যোগ নেয়নি। এ কারণেই এখন এডিস মশার এত বিস্তার ঘটেছে। আইসিডিডিআরবির ওই গবেষণা প্রতিবেদনের পর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন তাদের ব্যবহৃত ‘লিমিট লিকুইড ইনসেকটিসাইড’ নামের মশা মারার ওষুধটি এখন আর ব্যবহার করছে না। কারণ, এত দিন পর তারা জানতে পেরেছে, এটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় মানোত্তীর্ণ হয়নি। তারা ওই ওষুধ পরীক্ষা করিয়েছে তিন দফায়। প্রথম দফায় দেখা গেছে, মাত্র ২ শতাংশ মশা মরেছে, দ্বিতীয় দফায় ১৮ শতাংশ এবং তৃতীয় দফায় ৫০ শতাংশ। কোনো ওষুধে ৯০ শতাংশ মশা না মরলে সেটাকে মানোত্তীর্ণ বলা হয় না। তাহলে যে ওষুধে মাত্র ২ শতাংশ মশা মরে, সেটি ব্যবহার করা নয়ে জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সময়ের আলোকে বলেন, প্রথম বিষয় হচ্ছেÑ মশার যে হারে বিস্তার ঘটেছে তা দেখে বলাই যায়, যে ধরনের প্রস্তুতি থাকার দরকার ছিল দুই সিটি করপোরেশনের সে ধরনের প্রস্তুতি তাদের ছিল না এবং এখনও নেই। যদি মশা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া থাকত তাহলে এখন এডিস মশার এত বিস্তার ঘটত না। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিষয় হলোÑ বছরে যদি মশা মারতে অর্ধশত কোটি টাকারও বেশি ব্যয় করা হয় তাহলে তার প্রতিফলন আমরা দেখতে পাচ্ছি না কেন? যেভাবে মশার বিস্তার ঘটেছে তাতে বলা যেতেই পারেÑ দুই সিটি করপোরেশনে মশা মারার ক্ষেত্রে সম্পদের অপব্যবহার হয়েছে। এ ক্ষেত্রে অনিয়ম দুর্নীতি থাকা অস্বাভাবিক নয়। তা ছাড়া মশা ইস্যুটি জিইয়ে রেখে কোনো কোনো মহল বিশেষ ফায়দা নিচ্ছে বলেও আমার মনে হয়। অবশ্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (ডা.) মো. শরীফ আহমেদ বিএসপি মানতে নারাজ-মশা নিধনে তাদের কোনো গাফিলতি আছে। সময়ের আলোকে তিনি বলেন, ‘আমাদের কোনো গাফিলতি নেই। আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি মশা নিয়ন্ত্রণে। তা ছাড়া মশার ওষুধ নিয়েও কোনো অনিয়মের সুযোগ নেই। আসলে এবার প্রজনন মৌসুমে বেশি বৃষ্টি হওয়ায় মশার বিস্তার বেশি ঘটেছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোমিনুর রহমান মামুনের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন মিটিংয়ে আছি, এ বিষয়ে কথা বলতে পারছি না।’য়েছে। এ ক্ষেত্রে অনিয়ম দুর্নীতি থাকা অস্বাভাবিক নয়। তা ছাড়া মশা ইস্যুটি জিইয়ে রেখে কোনো কোনো মহল বিশেষ ফায়দা নিচ্ছে বলেও আমার মনে হয়। অবশ্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (ডা.) মো. শরীফ আহমেদ বিএসপি মানতে নারাজ-মশা নিধনে তাদের কোনো গাফিলতি আছে। সময়ের আলোকে তিনি বলেন, ‘আমাদের কোনো গাফিলতি নেই। আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি মশা নিয়ন্ত্রণে। তা ছাড়া মশার ওষুধ নিয়েও কোনো অনিয়মের সুযোগ নেই। আসলে এবার প্রজনন মৌসুমে বেশি বৃষ্টি হওয়ায় মশার বিস্তার বেশি ঘটেছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোমিনুর রহমান মামুনের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন মিটিংয়ে আছি, এ বিষয়ে কথা বলতে পারছি না।’ Comments SHARES জাতীয় বিষয়: