মহালছড়িতে দুর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ নির্মাণে বদলে দিল ৩২পরিবারের ভাগ্য নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: ৯:৩৪ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৯ লোকমান হোসেন,খাগড়াছড়ি: প্রধানমন্রীর গ্রাম হবে শহর এ প্রকল্পের দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা অধিদপ্তর কৃর্তক জেলার মহালছড়ি গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মসূচির আওতায় গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ নির্মাণ কাজ শেষের দিকে বলেন জানান উপজেলা প্রকল্পবাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজ কুমার শীল সোমবার ১৬সেপ্টেম্বর সকালের দিকে মহালছড়ি উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখাগেছে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মসূচির আওতায় মাননীয় প্রধানমন্রী কৃর্তক ঘোষিত অসহায় গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। এসব ঘর নির্মাণ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে ৫সদস্য বিশিষ্ট একটি পিআইসি কমিটি গঠন করে কাজ বাস্তবায়ন করা রয়েছে। মহালছড়ি উপজেলায় প্রত্যেক ইউনিয়নে সরোজমিনে গিয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজ কুমার শীল বলেন, প্রকৃত পক্ষে যাদের জায়গা আছে ঘর নেই উপজেলা ভূমি অফিসে রেজিষ্টারে যাদের জায়গা আছে তাদেরকে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ নির্মাণের আওতায় আনা হয়েছে। উপজেলা প্রকল্পবাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূএে যায়, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে কাবিটা প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় ৪টি ইউনিয়ন পরিষদের ৩২টি ঘর বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রতিটি ঘর নির্মাণ খরচ হিসেবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ৮টি করে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় এসব বাসগৃহ পিআইসি কমিটির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করার হয়েছে। গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় এসব বাসগৃহ নির্মাণ প্রকল্পের সভাপতি হচ্ছেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রিয়াংকা দও, সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজ কুমার শীল (পিআইও)। ইউনিয়নের পরিষদের নির্বাচিতদের সমন্বয়ে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি পিআইসি কমিটির মাধ্যমে এসব ঘরের নির্মাণ কাজ বাস্তবায়িত হয় । মহালছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রিয়াংকা দও বলেন, এমাসের মধ্যেই আমরা ৩২টি ঘর ঘরের মালিকদের বুঝিয়ে দিতে পারবো Comments SHARES সারাদেশ বিষয়: