২০০ রানও করতে পারেনি ক্যারিবিয়ানরা

প্রকাশিত: ৫:৪৮ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৯, ২০১৮

দলের বিপর্যয়ে দুই লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান রস্টন চেজ ও কিমো পলের সাহসী ব্যাটিংয়ে লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছে উইন্ডিজ। তবে বাংলাদেশের ৫ বোলারের সুনিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২০০ রানও ছুঁতে পারেনি অতিথিরা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৯৫ রান তুলেছে ক্যারিবিয়ানরা। ম্যাচটা জিতে নিতে তামিম-মুশফিকদের এখন করতে হবে ১৯৬ রান।

এর আগে রবিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে শেরে-ই বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন সফরকারী দলের অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল।

শুরুটা খুব সাবধানেই করেছিল দুই অপেনার কাইরন পাওয়েল ও শাই হোপ। তবে শুরুতেই সাকিব-মিরাজ ও পরে মাশরাফি রুবেলদের নিয়ন্ত্রিত বলে রানের চাকা ছিল খুবই মন্থর।

দলীয় ২৯ রানে ক্যারিবিয়ান শিবিরে প্রথম আঘাতটা হানেন সাকিব আল হাসান। ২৭ বলে ১০ রান করা পাওয়েল রুবেল হোসেনের হাতে তালুবন্দি হন। এরপর অভিজ্ঞ ড্যারেন ব্রাভো উইকেটে সেট হয়েও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। মাশরাফির বলে তামিমের অসাধারণ এক ক্যাচে সাজঘরে ফিরেন ব্রাভো। দলীয় ৬৫ রানে আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আগে ৫১ বলে ১৯ রান।

নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান শাই হোপকে নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন মাশরাফি। পয়েন্টে মিরাজের তালুবন্দি হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৪৩ রান করেন ডানহাতি এই অপেনার।

এদিন ব্যাট হাতে সুবিধা করতে পারেননি টেস্টে টাইগার বোলারদের ওপর চড়াও হওয়া শিমরন হেটমায়ার। ৬ রান করে মিরাজের বলে বোল্ড হন তিনি। ১৪ রান করে মাশরাফির বলে লিটন দাসের হাতে ক্যাচ দেন অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল।

১২৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ক্যারিবিয়ানদের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন রস্টন চেজ ও কিমো পল। এই দুজন মিলে সপ্তম উইকেটে ৫১ রানের জুটি গড়ে দলকে সম্মানজনক স্কোর এনে দেন। মোস্তাফিজের বলে মিরাজের তালুবন্দি হওয়ার আগে ৩৮ বলে ৩৩ রান করেন চেজ।

এরপর দলীয় ১৯৪ রানে কিমো পল ব্যক্তিগত ২৮ বলে ৩৬ রানের ইনিংস খেলে ফিজের বলে সেই মিরাজের হাতেই ধরা পড়েন। স্কোরবোর্ডে ১ রান যোগ হতেই দেবেন্দ্র বিশুকে কট অ্যান্ড বোল্ড করে সাজঘরে ফেরান মোস্তাফিজ।

বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে মাশরাফি ১০ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ৩টি ও মোস্তাফিজ ১০ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে সমান ৩টি উইকেট নেন। এছাড়া মিরাজ ১০ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ১টি, সাকিব ১০ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ১টি ও রুবেল হোসেন ১০ ওভারে ৬১ রান দিয়ে ১টি উইকেট দখল করেন। রানটা থামতে পারতো ১৬০-১৭০ এর দিকেই। কিন্তু দলের বিপর্যয়ে দুই লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান রস্টন চেজ ও কিমো পলের সাহসী ব্যাটিংয়ে লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছে উইন্ডিজ। তবে বাংলাদেশের ৫ বোলারের সুনিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২০০ রানও ছুঁতে পারেনি অতিথিরা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৯৫ রান তুলেছে ক্যারিবিয়ানরা। ম্যাচটা জিতে নিতে তামিম-মুশফিকদের এখন করতে হবে ১৯৬ রান।

এর আগে রবিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে শেরে-ই বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন সফরকারী দলের অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল।

শুরুটা খুব সাবধানেই করেছিল দুই অপেনার কাইরন পাওয়েল ও শাই হোপ। তবে শুরুতেই সাকিব-মিরাজ ও পরে মাশরাফি রুবেলদের নিয়ন্ত্রিত বলে রানের চাকা ছিল খুবই মন্থর।

দলীয় ২৯ রানে ক্যারিবিয়ান শিবিরে প্রথম আঘাতটা হানেন সাকিব আল হাসান। ২৭ বলে ১০ রান করা পাওয়েল রুবেল হোসেনের হাতে তালুবন্দি হন। এরপর অভিজ্ঞ ড্যারেন ব্রাভো উইকেটে সেট হয়েও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। মাশরাফির বলে তামিমের অসাধারণ এক ক্যাচে সাজঘরে ফিরেন ব্রাভো। দলীয় ৬৫ রানে আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আগে ৫১ বলে ১৯ রান।

নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান শাই হোপকে নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন মাশরাফি। পয়েন্টে মিরাজের তালুবন্দি হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৪৩ রান করেন ডানহাতি এই অপেনার।

এদিন ব্যাট হাতে সুবিধা করতে পারেননি টেস্টে টাইগার বোলারদের ওপর চড়াও হওয়া শিমরন হেটমায়ার। ৬ রান করে মিরাজের বলে বোল্ড হন তিনি। ১৪ রান করে মাশরাফির বলে লিটন দাসের হাতে ক্যাচ দেন অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল।

১২৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ক্যারিবিয়ানদের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন রস্টন চেজ ও কিমো পল। এই দুজন মিলে সপ্তম উইকেটে ৫১ রানের জুটি গড়ে দলকে সম্মানজনক স্কোর এনে দেন। মোস্তাফিজের বলে মিরাজের তালুবন্দি হওয়ার আগে ৩৮ বলে ৩৩ রান করেন চেজ।

এরপর দলীয় ১৯৪ রানে কিমো পল ব্যক্তিগত ২৮ বলে ৩৬ রানের ইনিংস খেলে ফিজের বলে সেই মিরাজের হাতেই ধরা পড়েন। স্কোরবোর্ডে ১ রান যোগ হতেই দেবেন্দ্র বিশুকে কট অ্যান্ড বোল্ড করে সাজঘরে ফেরান মোস্তাফিজ।

বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে মাশরাফি ১০ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ৩টি ও মোস্তাফিজ ১০ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে সমান ৩টি উইকেট নেন। এছাড়া মিরাজ ১০ ওভারে ৩০ রান দিয়ে ১টি, সাকিব ১০ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ১টি ও রুবেল হোসেন ১০ ওভারে ৬১ রান দিয়ে ১টি উইকেট দখল করেন।

Comments