গ্রেফতার নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অংশ তা জানা ছিল না !

প্রকাশিত: ৮:৩৮ পূর্বাহ্ণ, জুন ২২, ২০১৮

গাজিপুর প্রতিনিধি :  বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘গ্রেপ্তারও যে নির্বাচনের একটি প্রক্রিয়া এটা আমার জানা ছিল না। জানলাম গ্রেপ্তারকেও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ গ্রহণ করেছে।’

আজ গাজীপুর সদরের সালনা এলাকায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মির্জা আব্বাস। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকারের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন তিনি।’

মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সরকার তো জেতার জন্য চেষ্টা করবেই। প্রশাসনকে নিরপেক্ষ থেকে এলাকার এসপি, এএসপি, ডিসি, রিটার্নিং কর্মকর্তা যাঁরা আছেন তাঁরা যেন দেশের স্বার্থে কাজ করেন। তাঁরা যেন কোনো দলের পক্ষে কাজ না করেন।’

এদিকে বিএনপির প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার বৃহস্পতিবার দুপুরের পর মহানগরীর সালনা, কোনাবাড়ি বাজার, জরুন, কাশিমপুর এলাকায় পথসভায় ও গণসংযোগ করেন। পরে তিনি বিকেলে টঙ্গীর বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও ধানের শীষ প্রতীকের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হুমায়ুন কবির, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মো. সোহরাব উদ্দিন।

এ ছাড়া মহানগরীতে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান। গণসংযোগের সময় জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মুফতি নাসির উদ্দিন, কাপাসিয়া থানা বিএনপির সভাপতি আব্দল খলিল, সেক্রেটারী সাখাওয়াত হোসেন সেলিম, জেলা বিএনপি নেতা কুতুব উদ্দিন চেয়ারম্যান, মনিরুজ্জামান লাবলু, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ গাজীপুর জেলার সভাপতি অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, জাগপা মহানগর সভাপতি প্রিন্সিপাল হুমায়ুন কবির, পেশাজীবী নেতা ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমীন আকন্দ, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রশিদ।

এদিকে নগরীর ৯নং ওয়ার্ডে প্রচার কাজ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, সহসভাপতি শাহীন হাসান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, দিগন্ত টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক জিয়াউল কবির সুমন, ডিইউজের নির্বাহী পরিষদ সদস্য আল আমীন, বিএফইউজের প্রচার সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, জিয়া পরিষদ নেতা মাফিকুর রহমান সেলিম প্রমুখ।

এ ছাড়া নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রচারে অংশ নেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও পেশাজীবী নেতা ডা, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, স্থানীয় বিএনপি নেতা আব্দুল বাতেন, সোলায়মান, হাজি রফিক, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফরহাদ হালিম ডোনার, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহস্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জেলা বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এস কে জবি উল্লাহ, ছাত্রদল নেতা জি এস সোহেল রানা, ফরহাদ প্রবাল, বিএনপির পল্লী উন্নয়ন সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী, বিএনপি নির্বাহী কমিটির সহধর্মবিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দ দাস অপু, নির্বাহী সদস্য দেবাশীষ রায় মধু, সেলিম রেজা হাবিব, ছাত্রদলের আনিছুর রহমান, তালুকদার খোকন ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ।

#এএইচ

Comments